ক্যান্সার রোধের১০ উপায়

ডা. মোড়ল নজরুল ইসলাম : ঘাতকব্যাধি ক্যান্সার নিয়ে নানা ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকে মনে করেন ক্যান্সার বংশগত রোগ এবং এর কোন প্রতিরোধ নেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন এ ধারণা সঠিক নয় এবং কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চললে অন্তত: শতকরা ৫০ ভাগ ক্যান্সারজনিত মৃত্যু রোধ করা যায়। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির গবেষণালব্ধ তথ্য মতে এখানে ক্যান্সার রোধের ১০টি উপায় তুলে ধরা হলো। ক্যান্সার রোধের এই তথ্য দিয়েছেন, ফ্রেড হাসিসন ক্যান্সার রিসার্স সেন্টারের বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান ম্যাকটায়ারনান।
ক্যান্সার প্রতিরোধের এক নম্বরে বলা হয়েছে ধূমপান বর্জন অথবা পরিত্যাগ করা। ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্ত হলে অনেক ক্ষেত্রে নিরাময় সম্ভব। তাই চিকিত্সকের পরামর্শে কোলন, ব্রেস্ট, প্রস্টেট, সার্ভিক্স ও স্কিন পরীক্ষা করতে হবে। মদ্য বা অ্যালকোহল পান বর্জন অথবা বর্জন না করা গেলে স্বল্প পরিমাণ অ্যালকোহল পান করতে হবে। সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে স্কিন বা ত্বক রক্ষা করতে হবে। মেনোপজাল হরমোন থেরাপি পরিহার করতে হবে। আর যদি হরমোন থেরাপি বা এইচআরটি নেয়া হয় তবে ৫ বছরের কম সময়ের জন্য নিতে হবে। যদি ক্যান্সার প্রতিরোধের ওষুধের প্রয়োজন হয় তবে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান যেমন: রেডিয়েশন ও কেমিক্যাল থেকে দূরে থাকুন। প্রতিদিন কিছু কিছু ক্যান্সার রোধক খাবার আহার করতে হবে যেমন: প্লান্ট বেজড ডায়েট, রেড মিট আহার কমাতে হবে, প্রক্রিয়াজত মাংস আহার পরিহার করতে হবে। প্রতিদিন শর্করা বা চিনি নেই এমন সব সবজি-ফলমূল বেশি আহার করতে হবে এবং সর্বোপরি সুগারি ড্রিংক বা শরবত ও মিষ্টি জাতীয় পানীয় পরিহার বা কম আহার করতে হবে।ইত্তেফাক
ক্যান্সার প্রতিরোধের এক নম্বরে বলা হয়েছে ধূমপান বর্জন অথবা পরিত্যাগ করা। ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্ত হলে অনেক ক্ষেত্রে নিরাময় সম্ভব। তাই চিকিত্সকের পরামর্শে কোলন, ব্রেস্ট, প্রস্টেট, সার্ভিক্স ও স্কিন পরীক্ষা করতে হবে। মদ্য বা অ্যালকোহল পান বর্জন অথবা বর্জন না করা গেলে স্বল্প পরিমাণ অ্যালকোহল পান করতে হবে। সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে স্কিন বা ত্বক রক্ষা করতে হবে। মেনোপজাল হরমোন থেরাপি পরিহার করতে হবে। আর যদি হরমোন থেরাপি বা এইচআরটি নেয়া হয় তবে ৫ বছরের কম সময়ের জন্য নিতে হবে। যদি ক্যান্সার প্রতিরোধের ওষুধের প্রয়োজন হয় তবে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান যেমন: রেডিয়েশন ও কেমিক্যাল থেকে দূরে থাকুন। প্রতিদিন কিছু কিছু ক্যান্সার রোধক খাবার আহার করতে হবে যেমন: প্লান্ট বেজড ডায়েট, রেড মিট আহার কমাতে হবে, প্রক্রিয়াজত মাংস আহার পরিহার করতে হবে। প্রতিদিন শর্করা বা চিনি নেই এমন সব সবজি-ফলমূল বেশি আহার করতে হবে এবং সর্বোপরি সুগারি ড্রিংক বা শরবত ও মিষ্টি জাতীয় পানীয় পরিহার বা কম আহার করতে হবে।ইত্তেফাক