মনের কথাও বোঝা যাবে

ডেস্ক কোনোরকম যোগাযোগ স্থাপন না করেও পরস্পরের চিন্তা বা অনুভূতি বুঝে নেওয়াকে টেলিপ্যাথি বলা হয়। এর মাধ্যমে বলা, দেখা বা প্রচলিত ব্যবস্থায় তথ্য আদান-প্রদান ছাড়াই একে অন্যের মনের ভাব বোঝাতে সক্ষম হয়। বলা হয়, মস্তিষ্কের সঙ্গে মস্তিষ্কের আশ্চর্য এক যোগাযোগ প্রক্রিয়া টেলিপ্যাথি। এ ক্ষমতার ব্যাখ্যা এখনও বিজ্ঞান দিতে পারেনি। এটি মানুষের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতাও নয়। টেলিপ্যাথি বলে বাস্তবে কিছু আছে
কি-না, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তবে এ রকম কিছু যে সত্যিই আছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এবার তার প্রমাণ পেয়েছেন। টেলিপ্যাথি ক্ষমতার অস্তিত্ব প্রমাণে বিজ্ঞানীরা দুটি ইঁদুরের ওপর গবেষণা চালান। এর একটি যুক্তরাষ্ট্রের ডারহামে, অন্যটি ব্রাজিলের নাটাল শহরে। বিজ্ঞানীরা এ দুটি ইঁদুরের মস্তিষ্কে মাইক্রোচিপ নামে দুটি যন্ত্র সংযুক্ত করেন। এরপর তাদের যৌথভাবে একটি ধাঁধার সমাধান করতে দেওয়া হয়। দেখা যায়, হাজার মাইল দূরে থেকেও ইঁদুর দুটি পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে ধাঁধার সমাধান বের করতে সক্ষম হয়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ‘ব্রেইন টু ব্রেইন ইন্টারফেস’-এর এটিই প্রথম উদাহরণ। তারা আশা প্রকাশ করেন, একদিন হয়তো মানুষও এভাবে একে অন্যের ‘মন’ পড়তে বা বুঝতে সক্ষম হবে। প্রধান গবেষক যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের মিগুয়েল নিকোলেলিস বলেন, অনেকগুলো মনকে সংযুক্ত করে একটি ‘অর্গানিক কম্পিউটার’ বা ‘ব্রেইন নেট’ গঠনের প্রথম পদক্ষেপ এ পরীক্ষা। সায়েন্টিফিক রিপোর্টস নামে এক সাময়িকীতে এ গবেষণা তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। খবর :মেইল অনলাইন।সমকাল
কি-না, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তবে এ রকম কিছু যে সত্যিই আছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এবার তার প্রমাণ পেয়েছেন। টেলিপ্যাথি ক্ষমতার অস্তিত্ব প্রমাণে বিজ্ঞানীরা দুটি ইঁদুরের ওপর গবেষণা চালান। এর একটি যুক্তরাষ্ট্রের ডারহামে, অন্যটি ব্রাজিলের নাটাল শহরে। বিজ্ঞানীরা এ দুটি ইঁদুরের মস্তিষ্কে মাইক্রোচিপ নামে দুটি যন্ত্র সংযুক্ত করেন। এরপর তাদের যৌথভাবে একটি ধাঁধার সমাধান করতে দেওয়া হয়। দেখা যায়, হাজার মাইল দূরে থেকেও ইঁদুর দুটি পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে ধাঁধার সমাধান বের করতে সক্ষম হয়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ‘ব্রেইন টু ব্রেইন ইন্টারফেস’-এর এটিই প্রথম উদাহরণ। তারা আশা প্রকাশ করেন, একদিন হয়তো মানুষও এভাবে একে অন্যের ‘মন’ পড়তে বা বুঝতে সক্ষম হবে। প্রধান গবেষক যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের মিগুয়েল নিকোলেলিস বলেন, অনেকগুলো মনকে সংযুক্ত করে একটি ‘অর্গানিক কম্পিউটার’ বা ‘ব্রেইন নেট’ গঠনের প্রথম পদক্ষেপ এ পরীক্ষা। সায়েন্টিফিক রিপোর্টস নামে এক সাময়িকীতে এ গবেষণা তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। খবর :মেইল অনলাইন।সমকাল