Saturday - May 18, 2024 7:49 PM

Recent News

জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক’র সাংবাদিক সম্মেলনে ষড়যন্ত্র আর বিভক্ত করার অভিযোগ, তলবী সভায় নির্বাচন কর্মকান্ড বাতিলের সিদ্ধান্ত : ইসি’র বিরুদ্ধে ইসি ॥ বিভক্তির আশঙ্কা

জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক’র সাংবাদিক সম্মেলনে ষড়যন্ত্র আর বিভক্ত করার অভিযোগ, তলবী সভায় নির্বাচন কর্মকান্ড বাতিলের সিদ্ধান্ত : ইসি’র বিরুদ্ধে ইসি ॥ বিভক্তির আশঙ্কা

ইউএসএনিউজঅনলাইন.কম ডেস্ক, নিউইয়র্ক : জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন (জেবিবিএ) নিউইয়র্ক-এর আসন্ন নির্বাচন ঘিরে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে সংগঠনটির কার্যকরী পরিষদ (ইসি)। ফলে ইসি’র বিরুদ্ধে ইসি দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে ইসি’র কতিপয় সদস্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সহ নানা অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে সংগঠনটির যুগ্ম সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ্যের নেতৃত্বে ইসি’র কয়েকজন কর্মকর্তা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে তলবী সভা করে তাদের বিরুদ্ধে অস্থান ও দু’টি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে দীর্ঘ কয়েক বছর পর ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ আবার ভাঙ্গন বা বিভক্তির মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন বলে কোন কোন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী অভিমত ব্যক্ত করেছেন। এমতাবস্থায় জেবিবিএ’র উপদেষ্টা পরিষদের জরুরী হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে সংগঠনের সদস্যরা মনে করছেন। খবর ইউএনএ’র।
সাংবাদিক সম্মেলন: জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন (জেবিবিএ)-এর ঐক্য বিনষ্ট করতে সংগঠনের কতিপয় সদস্য নানা ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করে জেবিবিএ নেতৃবৃন্দ বলেছেন যেকোন মূল্যে এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে। নেতৃবৃন্দ বলেন, সংগঠনের হিসাব নিকাশ সম্পূর্ণ না হওয়ায় অডিট করাও সম্ভব হয়নি বলেই ৩০ অক্টোবরের মুলবতী সাধারণ সভা ২১ নভেম্বর হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি, সহ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদধারীদের তোয়াক্কা না করে মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) যারা সাধারণ সভা করছেন তা জেবিবিএ’র গঠনতন্ত্র পরিপন্থী। ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার অপরাহ্নে জ্যাকসন হাইটসের একটি রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো।
সাংবাদিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেবিবিএ’র সিনিয়র সহ সভাপতি শাহ নেওয়াজ।
সাংবাদিক সম্মেলনে জেবিবিএ নেতৃবৃন্দ বলেন, আগামী ২ জানুয়ারী জেবিবিএ’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য সদস্য পদ নাবায়ন সহ সকল প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া গত ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত জেবিবিএ’র কার্যকরী পরিষদের সভায় ৫ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনের সদস্যরা হলেন মাহবুব এ চৌধুরী, পারভেজ কাজী, মাহবুবুর রহমান, আব্দুল লতিফ ও আব্দুর নূর ভূইয়া।
সাংবাদিক সম্মেলনে জেবিবিএ’র সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জিকো, সহ সভাপতি মোল্লা এ মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তারেক খান ও সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল ইসলাম জাকির বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও জেবিবিএ’র অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও বিনোদন সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান জিলানী, কার্যকরী পরিষদ সদস্য আব্দুল আলিম ও মোহাম্মদ আলী লিয়াকত সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তারেক খান জেবিবিএ’র ইসি কমিটির কতিপয় সদস্যের বিরুদ্ধে অসমাপ্ত ও অপরিপূর্ণ হিসাব, অডিট (নিরীক্ষা) না করে তা সদস্যদের হাতে পৌছানো গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ, গঠনতন্ত্র বহির্ভূতভাবে জেবিবিএ’র বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন এবং সভার ১৪ দিন আগে সদস্যদের হাতে লিখিত দাওয়াতপত্র না পৌছানো, উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে কার্যকরী কমিটির সভায় উপস্থিত না থেকে ইসিকে অকার্যকর করা, সভাপতি, সহ সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদকে তোয়াক্কা না করে অথবা অনমতি না নিয়ে সাধারণ সভা তলব করা গঠনতন্ত্র অবমাননার যার বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া, ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ-কে দ্বিধা বিভক্ত করার ষড়যন্ত্র, কোষধ্যক্ষ কর্তৃক সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগের কথা তুলে ধরেন এবং এইসব অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটির প্রদান করা হবে বলে উল্লেখ করেন।
মোহাম্মদ তারেক খান বলেন, আগামী ২১ নভেম্বর জেবিবিএ’র সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং ১০ নভেম্বরের মধ্যে ২০১৭ সালের সদস্য পদ জমা দেয়ার শেষ দিন ধার্য করা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ সদস্য তালিকা প্রকাশ করা হবে ২০ নভেম্বর।
সাংবাদিক সম্মেলনে সভাপতি জিকো বলেন, আমরা এক্যবদ্ধ আছি এবং ঐক্যবদ্ধ থাকবো। কিন্তু একটি মহল ব্যক্তি স্বার্থে জেবিবিএ-কে বিভক্ত করতে চায়। তারা নানা ষড়যন্ত্র করছে। সম্মিলিতভাবে এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করা হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তারেক খান বলেন, জেবিবিএ’র হিসাব-নিকাশ এখনো চুড়ান্ত হয়নি বলে সিপিএ কর্তৃক অডিটও হয়নি। মেলায় উদ্বৃত্ত হলেও সেই হিসাব এখনো আমরা পাইনি। ফলে ৩১ অক্টোবরের তলবী সভার তারিখ পিছিয়ে ২১ নভেম্বর সাধারণ সভা আহ্বান করা হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে সভাপতি জিকো ও সম্পাদক তারেক বলেন, জেবিবিএ’র সদস্য হতে গঠনতন্ত্রে ৬টি গাইড লাইন রয়েছে।

জেবিবিএ’র তলবী সভা

অপরদিকে সংগঠনটির যুগ্ম সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ্যের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেসএসোসিয়েশন (জেবিবিএ) নিউইয়র্ক-এর তলবী সভায় সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কর্তৃক ঘোষিত নির্বাচনী কর্মকান্ড বাতিল এবং জেবিবিএ’র অভ্যন্তরীন সঙ্কট নিরসনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। জেবিবিএ’র ১৫ সদস্যের কার্যকরী পরিষদের ৯ কর্মকর্তার আহ্বানে ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত তলবী সভায় উল্লেখিত দু’টি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় জেবিবিএ’র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কার্যকরী পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ট কর্মকর্তা ও সদস্যদের সিদ্ধান্ত ছাড়াই তাদের মনমতো সংগঠন পরিচালনা করে গঠনতন্ত্র মানছেন না বলে একাধিক সদস্য অভিযোগ করেন। তারা জেবিবিএ’র সদস্য ফি ১০০ ডলারের স্থলে ৫০ ডলার এবং গঠনতন্ত্র পরিবর্তনেরও দাবী জানান সভায়। জেবিবিএ’র কার্যকরী পরিষদের অন্যতম সদস্য মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক ফাহাদ রাজবীন সোলায়মান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম হারুন, সাংস্কৃতিক ও বিনোদন সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান জিলানী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাজ্জাদ হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ হোসেন বাদশা এবং কার্যকরী পরিষদ সদস্য কামরুজ্জামান বাচ্চু ও আব্দুল আলীম।সভায় কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম হারুন কেএম হক সিপিএ অডিটকৃত জেবিবিএ’র আয়-ব্যয়ের হিসাব তুলে ধরেন এবং এই হিসাব না প্রদান করার জন্য সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বাঁধা প্রদান করেন বলেও অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, দূর্বল নেতৃত্বের জন্য জেবিবিএ এখন ফান্ড শুন্য হয়ে পড়েছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছে সংগঠনের কোন চেক বই নেই। কোষাধ্যক্ষ হিসেবে এপর্যন্ত ৩/৪টির বেশী চেক-এ স্বাক্ষর করতে পারিনি। একটি ফান্ডের জন্য তোলা ৭০০ ডলার ফান্ডে আসেনি। দায়িত্ব পালনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে কোন সহযোগিতা পাইনি। দূর্বল নেতৃত্বে কারণে আমরা সাধারণ সভাও করতে পারিনি। সবমিলিয়ে জেবিবিএ পথে বসতে চলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সভায় জেবিবিএ’র ৫ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে দুইজন মহসীন ননী ও পিয়ার মোহাম্মদ পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সভায় সদস্যদের মধ্যে সাপ্তাহিক বর্ণমালা’র প্রধান সম্পাদক মাহফুজুর রহমান সহ এডভোকেট শামসুদ্দোহা, গিয়াস মজুমদার, হারুন ভূইয়া, আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম, রুহুল আমীন সরকার, জে মোল্লা সানী, হোসেন সোহেল রানা, আমীর পারভেজ, জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভার সভাপতি মোশাররফ হোসেন বলেন, জেবিবিএ’র বর্তমান পরিস্থিতি আমরা ইসি’র ৯ কর্মকর্তা লিখিতভাবে উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, বর্তমান ইসি গত দুই বছরে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মতে একটিও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। যা হয়েছে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মতে বা সংখ্যালগিষ্ঠ সদস্যের সভায়। তিনি বলেন, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র লংঘন করে জেবিবিএ পরিচালনা করছেন এবং সংগঠনের স্বার্থে আমরা কোন সাংগঠনিক পদক্ষেপ না নিলেও এখন সময় এসেছে সভাপতি ও সাথারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার।
ফাহাদ সোলায়মান বলেন, জেবিবিএ’র সদস্য ফি ১০০ ডলার হলো কিভাবে আমরা জানি না। নতুন সদস্য ফর্ম সম্পর্কেও আমরা কিছু জানি না।
মোহাম্মদ হাসান জিলানী বলেন, আমরা জেবিবিএ-কে শক্তিশালী করতে চাই। অথচ সভাপতি-সম্পাদক আমাদের না জানিয়েই নানা সিদ্ধান্ত নিয়ে মিডিয়ায় প্রচার করেন। তারপরই আমরা জানতে পারি। তিনি বলেন, তারা রাতের অন্ধকারে সিদ্ধান্ত নেন।কামরুজ্জামান বাচ্চু বলেন, যে স্বপ্ন নিয়ে জেবিবিএ’র সদস্য হয়েছি তা পূরণ করতে পারিনি। সভাপতি আর সাধারণ সম্পাদক বছরের ছয় মাস দেশে থাকায় সংগঠনের কোন কাজ হয়নি। বরং তারা জেবিবিএ’র নাম দেশে ব্যবহার করে টিভিতে টক শো করেছেন। তারা দুজনেই সকল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা নই, তারাই জেবিবিএ-কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন।
তলবী সভায় মাহফুজুর রহমান বলেন, জেবিবিএ’র গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের পূর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদানের পাশাপাশি পার্টটাইম ব্যবসায়ীদের সহযোগী সদস্য করার প্রস্তাব রাখেন। পার্টটাইম ব্যবসায়ীরা ভোটাধিকার পাবেন না।
এডভোকেট শামসুদ্দোহা ও গিয়াস মজুমদার তাদের বক্তব্যে জেবিবিএ’র উদ্ভুত সঙ্গ মোকাবেলায় উপদেষ্টা পরিষদকে দায়িত্ব দেয়ার প্রস্তাব রাখেন।
হারুন ভূইয়া বলেন, জেবিবিএ’র এক পৃষ্ঠার গঠনতন্ত্র ১০ পৃষ্ঠা হয়েছে। কিন্তু লাভ হয়নি। তিনি বর্তমান কমিটির কর্মকান্ডের নানা সমালোচনা করে বলেন, সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জেবিবিএ’র পরিচয় ব্যবহার করে ঢাকায় গিয়ে টক শো করছেন, অথচ তারা কোন মেলা করতে পারলেন না। আর আমাদের সময় মেলায় গাড়ী উপহার দিয়েছি। তারা রিক্সাও উপহার দিতে পারলেন না।
আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম তার বক্তব্যে বাংলাদেশের বন্যার্ত মানুষের সাহায্যের জন্য তোলা অর্থের হিসাব কই, জেবিবিএ’র চেক সাধারণ সম্পাদকের নামে কেন? প্রভৃতি বিষয় জানতে চান।
রুহুল আমীন সরকার বলেন, নিজের অর্থে জেবিবিএ’র সদস্য হলেও সংগঠনের উদ্ভুত পরিস্থিতিতে নিজেকে একজন সদস্য হিসেবে পরিচয় দিতে অসম্মানিতবোধ করছি।
জে মোল্লা সানী বলেন, যেকোন সংগঠনে অযোগ্য লোককে পদ দিলে ঐ ব্যক্তি সেই পদ বা সংগঠনের জন্য বোঝা হয়ে যায়। জেবিবিএ’র সঙ্কটের ব্যাপারে তিনি উপদেষ্টাদের ভূমিকা জানতে চান।হোসেন সোহেল রানা বলেন, জেবিবিএ-কে কালো মেঘ গ্রাস করেছে। জেবিবিএ এখন ফিউজ ভাল্ব। তিনি বলেন, যাকে তাকে জেবিবিএ’র সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বানালে এমনই হবে, জেবিবিএ চলবে না। এসব গুরুত্বপূর্ণ পদের জন্য গঠনতন্ত্রে ক্রাইটেরিয়া থাকা দরকার। যারা দোকান ভাড়াই দিতে পারেন না, তারাও নাকি জেবিবিএ’র সভাপতি-সম্পাদক হতে চান।
আমীর পারভেজ তার বক্তব্যে সদস্য চাঁদা ৫০ ডলারের প্রস্তাব রাখার পাষশাপাশি প্রকৃত ব্যবসায়ীদের সদস্য করা আর গঠনতন্ত্র শক্তিশালী করার দাবী জানান।

0Shares